মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয় নিয়ন্ত্রিত জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল নিবন্ধন নম্বর - ৩৮ / ২০০৫
১৯৭১ সালে এদেশের স্বাধীনতার পর থেকেই “মুক্তিযোদ্ধা সংসদ” বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড, যোদ্ধাহত, দরিদ্র, বেকার ও পঙ্গু এদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সহযোগিতায় উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করে আসছে ।
দেশের অভ্যন্তরীন প্রেক্ষাপট ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের জন্য, মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সার্বিক উন্নয়নে কিছুটা পিছপা থাকলেও২০০৫ সালে সরকারের নিবন্ধনের তালিকাতে
যুক্ত হবার পর হতে দ্বিগুন শক্তিতে “মুক্তিযোদ্ধা সংসদ” তার কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে ।
“মুক্তিযোদ্ধা সংসদ” বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা
কেন্দ্রীয় কমান্ড, অসংখ বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধার কর্মসংস্থানের সুযোগ, মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের শিক্ষা ব্যাবস্থার উন্নতি, ভুমিহীন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য আবাসন ব্যাবস্থা, অসুস্থ
মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ব্যাবস্থা সহ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করে আসছে । বাংলাদেশে এই প্রথম বেসরকারী উদ্দগে শুধুমাত্র এদেশের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের জন্য
সর্ববৃহত হাউজিং প্রকল্প মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হাউজিং সোসাইটি – কামরাঙ্গীরচর । মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হাউজিং প্রকল্প, সরকারী সহায়তার পাশাপাশি সুম্পন্য ব্যাক্তিগত ব্যাবস্থাপনা । বীর
মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মের জন্য “মুক্তিযোদ্ধা সংসদ” বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড মধ্যবৃত্ত ও নিন্মবৃত্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হাউজিং সোসাইটি
বাস্তবায়ন করবেন ।
“মুক্তিযোদ্ধা সংসদ” বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড । মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, বেকার ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড দেশের স্বাধীনতা লাভের পর পরই ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠা
লাভ করে।যুদ্ধাহত,দরিদ্র,বেকার ও পঙ্গু বীরমুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সার্বিক উন্নতিতে এ সংগঠন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে আসছে । ৭৫ পরবর্তী নানা রাজনৈতিক টানাপোড়েনে এর
কার্যক্রমে শিথিলতা দেখা গেলেও ২০০৫ সালে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকারের নিবন্ধনের তালিকায় যুক্ত হবার পর এ সংগঠনের কার্যপরিধি বহুগুণে বৃদ্ধি পায় ।
এ সংগঠনের অধীন বেকার
ও পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি,তাদের পরিবারের সদস্যদের শিক্ষা লাভের সুযোগ তৈরি,ভূমিহীন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আবাসন ব্যবস্থা ও অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্য
। এ সংগঠনের ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে এই প্রথম বেসরকারী উদ্যোগে শুধুমাত্র বীরমুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজম্মের জন্য সর্ববৃহৎ হাউজিং প্রকল্প মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হাউজিং সোসাইটি-
কামরাঙ্গীচর বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে । মধ্যবিত্ত,নিম্নবিত্ত,নিম্ন-মধ্যবিত্ত বীরমুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানেরা স্বল্পমূল্যে এই আবাসনের ফ্ল্যাট বরাদ্ধ পাবেন ।